Content area
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে দক্ষিণ আফ্রিকার দূতাবাসের সামনে নেলসন ম্যান্ডেলার মুর্তি, ৩০ নভেম্বর, ২০১৩। টেড এইতানের তোলা ফ্লিকার ছবি (সিসি বাই-এসএ ২.০)
আফ্রিকা জুড়ে – বিশেষ করে বড় বড় রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলীর সময় – সরকার ও বেসরকারী রাজনৈতিক ক্ষমতাধরেরা বারবার ব্যবহারকারীদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং অনলাইন তথ্যে প্রবেশাধিকারে হস্তক্ষেপ করার কৌশল প্রয়োগ করছে।
ক্রমবর্ধমান হারে আফ্রিকীয় সরকারগুলো ভিন্নমত দমন ও ক্ষমতা ধরে রাখার কৌশল হিসাবে বিশেষত প্রতিবাদ-বিক্ষোভ, নির্বাচন এবং রাজনৈতিক উত্থানের সময় ইন্টারনেট, মোবাইল নেটওয়ার্ক এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মঞ্চগুলোতে প্রবেশাধিকার ব্যহত করছে। এছাড়াও সরকার এবং অন্যান্য রাজনৈতিক ক্ষমতাধরেরা বড় বড় ঘটনাবলীর সময় জনসাধারণের ওপর তথ্যবিকৃতির কৌশল প্রয়োগ করে থাকে।
আরও পড়ুন: Taxed, throttled or thrown in jail: Africa’s new internet paradigm (করারোপ, কণ্ঠরোধ অথবা কারাগারে নিক্ষেপ: আফ্রিকার নতুন ইন্টারনেট দৃষ্টান্ত)
অনলাইনে অপ/ বিকৃত তথ্য এবং আফ্রিকার নাগরিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের উপর ইন্টারনেট বন্ধের প্রভাব
২০১৯ সালের ৯ জুলাই তারিখে পূর্ব ও দক্ষিণ আফ্রিকার জন্যে আন্তর্জাতিক তথ্যপ্রযুক্তি নীতিতে সহযোগিতা (সিআইপিইএসএ) আফ্রিকার ডিজিটাল অধিকারকে এগিয়ে নিতে গ্লোবাল ভয়েসেসসহ ১০টি উদ্যোগকে আফ্রিকীয় ডিজিটাল অধিকার তহবিলের (এডিআরএফ) অনুদান প্রদান করার কথা ঘোষণা করেছে।
এই প্রকল্পটির অর্থায়ন করেছে পূর্ব ও দক্ষিণ আফ্রিকার জন্যে আন্তর্জাতিক তথ্যপ্রযুক্তি নীতিতে সহযোগিতা (সিআইপিইএসএ) এর আফ্রিকীয় ডিজিটাল অধিকার তহবিল। গ্লোবাল ভয়েসেস আফ্রিকীয় ডিজিটাল অধিকার তহবিলের উদ্বোধনী অনুদানপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর একটি।
অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে নভেম্বরের শেষের পর্যন্ত গ্লোবাল ভয়েসেসের সাব-সাহারা আফ্রিকা এবং উত্তর আফ্রিকা দলটি এর অ্যাডভক্স কর্মসূচীর অংশ হিসেবে নির্বাচন ও বিক্ষোভের মতো বড় বড় রাজনৈতিক ঘটনাবলীর ক্ষেত্রে ডিজিটাল অধিকারসমূহের উপর হস্তক্ষেপ পরীক্ষা করে এমন ১৪টি বিশ্লেষণধর্মী গল্প উপস্থাপন করবে, যাতে ব্যবহৃত কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে:
অনলাইন অপ/ বিকৃত তথ্য
ইন্টারনেট বন্ধ এবং বিঘ্নতা
নির্বাচন এবং প্রতিবাদ-বিক্ষোভের সময় তথ্যে প্রবেশাধিকারে বিধিনিষেধ।
এই ১৪টি গল্পের মধ্যে রয়েছে আফ্রিকার সাতটি দেশ: আলজেরিয়া, ইথিওপিয়া, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, তিউনিসিয়া, উগান্ডা এবং জিম্বাবুয়ে।
জিম্বাবুয়ে
[ Image removed: ]১৮ নভেম্বর, ২০১৭ মুগাবেকে ক্ষমতা থেকে অপসারণের দাবি করছে বিক্ষোভকারীরা। ছবিটি ফ্লিকার ব্যবহারকারী জিম্বাবুয়ের চোখ (পাবলিক ডোমেন) এর।
২০১৭ সালের ১৮ নভেম্বর তারিখে বিগত রবার্ট মুগাবের উৎখাত পরবর্তী ঘটনাবলীতে দেখা যায় জিম্বাবুয়ের তথ্যের বিকল্প মাধ্যম হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কীভাবে শিকড় গেঁড়েছে। মুগাবেকে ঠেলে ফেলে দেওয়া সামরিক অভ্যুত্থানকে নেতৃত্ব দেওয়া বিক্ষোভগুলো সমাবেশের জন্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর প্রচুর পরিমাণে নির্ভর করেছিল।
২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় “প্রতিপক্ষকে পেটানোর জন্যে” সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের শক্তি ব্যবহার করা ইমরসন ডাম্বুডজো ম্নাঙ্গাগওয়ার নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারের কাছেও এর গুরুত্ব হারায় নি, গ্লোবাল ভয়েসেসের জিম্বাবুয়ে প্রদায়ক কুজাই চিমহংওয়া তার প্রতিবেদনে যেমন বলেছেন:
এছাড়াও প্রাক্তন প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ম্নাঙ্গাগওয়া জিম্বাবুয়ের রাজনৈতিক বাস্তবতায় বিকৃত তথ্যের গুরুত্ব এবং মূল্যকে প্রশংসা করেছিলেন। সদ্য পাওয়া রাজনৈতিক শক্তি সুদৃঢ় এবং আগামী বছর নির্ধারিত রাষ্ট্রপতি ও আইনসভা নির্বাচনের সময় নির্বাচনী বিজয় নিশ্চিত করার হিসেবী পদক্ষেপ নিতে গিয়ে ম্নাঙ্গাগওয়া ২০১৮ সালের মার্চ মাসে তার ক্ষমতাসীন জানু পিএফ (জিম্বাবুয়ে আফ্রিকীয় জাতীয় ইউনিয়ন- দেশপ্রেমিক ফ্রন্ট) এর যুব লীগকে “প্রতিদ্বন্দ্বীদের পিটিয়ে দেওয়ার জন্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং অনলাইন জগতে প্রবেশের” নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে মিডিয়াতে চরম মেরুকরণ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর নেমে আসা সরকারী সেন্সর, প্রশাসনের অকার্যকর যোগাযোগের চ্যানেল এবং নিন্ম ডিজিটাল সাক্ষরতার কারণে এটি শুধু জিম্বাবুয়েতে অপ এবং বিকৃত তথ্য আরও বাড়িয়েই তুলছে।
আরও পড়ুন: Zimbabwe government continues to weaponize information online to control citizen engagement (জিম্বাবুয়ে সরকার নাগরিকদের জড়িত হওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে অনলাইন তথ্যকে সশস্ত্র করে চলছে)
ইথিওপিয়া
ক্ষমতাসীন জোটের মধ্যে সবকিছুই যে একেবারে ঠিকঠাক, তা কিন্তু নয়। চারটি নৃ-গোষ্ঠীভিত্তিক দল: আমহারা গণতান্ত্রিক দল (এডিপি), ওরোমো গণতান্ত্রিক দল (ওডিপি), দক্ষিণ ইথিওপীয় জনগণতান্ত্রিক আন্দোলন (এসইপিডিএম) এবং তিগ্রায়ান গণমুক্তি ফ্রন্ট (টিপিএলএফ) নিয়ে গঠিত ইথিওপীয় গণবিপ্লবী গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (ইপিআরডিএফ)।
ইপিআরডিএফের সদস্যরা পরস্পরকে সমালোচনা করার জন্যে ফেসবুকের আশ্রয় নিয়েছে। গ্লোবাল ভয়েসেস ইথিওপিয়ার প্রদায়ক এন্ডাল্ক লিখেছেন:
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে ইথিওপিয়ার ঐতিহাসিক বিষয়ে দ্বিমত পোষণকারী দু'টি রাজনৈতিক দলের সদস্যের মধ্যে একটি ফেসবুক বচসা শুরু হলে ইথিওপিয়ার ক্ষমতাসীন জোট ইথিওপীয় গণবিপ্লবী গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (ইপিআরডিএফ) এর মধ্যে বিদ্যমান একটি গভীর বিভক্তি স্পষ্ট হয়। বচসাটি থেকে ইপিআরডিএফ-এর ভেতরকার দলীয় সদস্যরা কীভাবে পোস্ট এবং মেমের মাধ্যমে জনমতকে হেরফের করতে এবং অপতথ্য ও উস্কানীমূলক বিষয়বস্তু ছড়িয়ে দিতে সামাজিক গণযোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে তা প্রকাশিত হয়েছে।
২০১৮ সালের এডিপি এবং ওডিপির একটি দলীয় প্রচেষ্টায় বহিষ্কার হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ২৫ বছর ধরে টিপিএলএফ ইথিওপিয়ার দলীয় জোটে আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছিল। প্রধানমন্ত্রী অবি আহমেদ ওডিপির একজন। তবে সদস্যদের মধ্যেকার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা তীব্র হয়ে উঠেছে এবং একসময়ের নীরব অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ফেসবুকে স্থান পেয়েছে।
ইপিআরডিএফ-এর কিছু সদস্যের মধ্যে ফেসবুক বচসা তাদের জনপ্রিয়তাকে জোরদার করেছে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই যুদ্ধে “অপতথ্য ব্যবহার করে রাজনৈতিক মেরুকরণ” দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: How Ethiopia's ruling coalition created a playbook for disinformation (ইথিওপিয়ার ক্ষমতাসীন জোট যেভাবে বিকৃত তথ্যের একটি খেলার বই বানিয়েছে)
তিউনিসিয়া
[ Image removed: ]১৩ অক্টোবর (২০১৯) তারিখে অনুষ্ঠিত তিউনিসিয়ার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন এক তরুণ ভোটার। ছবিটি তিউনিসিয়ার নির্বাচনী কর্তৃপক্ষের [পাবলিক ডোমেইন]।
১৩ অক্টোবর তারিখে তিউনিসীয়রা অবসরপ্রাপ্ত সাংবিধানিক আইন প্রভাষক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী কায়েস সাঈদকে তাদের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেছে। তার এক সপ্তাহ আগে তারা একটি নতুন সংসদ নির্বাচিত করেছে। ২০১১ সালে স্বৈরতান্ত্রিক রাষ্ট্রপতি জাইন এল আবিদীন বেন আলীর ২৩ বছরের শাসনের পতন ঘটানো অভ্যুত্থানের পর এটি তিউনিসিয়ার চতুর্থ নির্বাচনের মৌসুম।ইয়োসর জুইনি জোর দিয়ে বলেছেন যে নির্বাচনের এই মৌসুমটি অপ এবং বিকৃত তথ্য দিয়ে কলুষিত বিশেষভাবে যা ফেসবুকসহ “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মঞ্চগুলিতে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে”:
তিউনিসিয়ার রাজনৈতিক দৃশ্যের পর্যবেক্ষকরা যথেষ্ট সংখ্যক অনুসারীসহ রাজনৈতিক দল ও প্রার্থী সংশ্লিষ্ট ফেসবুক গোষ্ঠী এবং পাতার বৃদ্ধি লক্ষ্য করেছেন। ঘোষিত সম্পর্ক বা সংশ্লিষ্টতা ছাড়াই পাতাগুলিও বিকৃত রাজনৈতিক তথ্য এবং নির্দিষ্ট কয়েকটি দলের প্রশংসা করে পৃষ্ঠপোষক বিষয়বস্তু ছড়ানোতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল।
নির্বাচনের সময় ছড়িয়ে পড়া অপতথ্যগুলির মধ্যে নির্দিষ্ট রাষ্ট্রপতি প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে আসা বা রাজনৈতিক প্রার্থীদের ভুয়া সেলিব্রিটি সমর্থন ছিল।
“নির্বাচনী প্রক্রিয়া ব্যাহত করার লক্ষ্যে” দেশের নির্বাচনী কর্তৃপক্ষকে ব্যবহার করে বারবার গুজব সম্পর্কে সতর্কতা প্রচার করার মাধ্যমে এই নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতাও অপতথ্য প্রচারণাটির লক্ষ্যবস্তু ছিল।
গুজব ছড়ানোকে উস্কে দেওয়া অপতথ্যের এই পরিবেশটি নির্বাচনের সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম – বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া তথ্যের নির্ভরযোগ্যতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছিল।
আরও পড়ুন: Ahead of Tunisia elections, social media was flooded with mis- and disinformation (তিউনিসিয়ার নির্বাচনের প্রাক্কালে সামাজিক গণমাধ্যমে অপ এবং বিকৃত তথ্যের বন্যা)
মোজাম্বিক
১৫ অক্টোবর তারিখে মোজাম্বিকবাসী রাষ্ট্রপতি, সংসদ এবং প্রাদেশিক গভর্নর নির্বাচিত করার জন্যে নির্বাচন করতে গিয়েছিল। আংশিক ফলাফল থেকে বোঝা যায় যে ১৯৯২ সাল থেকে মোজাম্বিক শাসন করে আসা রাষ্ট্রপতি ফিলিপ নিউসি ২৭ বছর আগে বহুদলীয় সংবিধান অনুমোদিত হওয়ার পর থেকে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ সাধারণ নির্বাচনে পূণরায় নির্বাচিত হবেন।
গ্লোবাল ভয়েসেস লুজোফোনের সম্পাদক দারসিও সান্দজানা জানিয়েছেন এই নির্বাচন ক্ষুদেবার্তায় হুমকি প্রদানের মাধ্যমে সাংবাদিক এবং মানবাধিকার প্রচারকদের ভয় দেখানোতে পরিপূর্ণ ছিল:
নির্বাচনের একদিন আগে কমিউনিটি রেডিও অ্যাসোসিয়েশন ফোরকম টুইটারে তাদের একজন সাংবাদিক নালদো শিভাইটের একটি হুমকিপূর্ণ ক্ষুদেবার্তা পাওয়ার কথা জানিয়েছে। ফোরকমের দেখানো বার্তাটিতে লেখা ছিল, ‘’শিভাইট, মঙ্গলবার [নির্বাচনের দিন] আপনি কী বলবেন সে সম্পর্কে আপনার খেয়াল রাখতে হবে। আপনি নামপুলা [উত্তর-পূর্ব মোজাম্বিকের একটি প্রদেশ] নির্বাচন সম্পর্কে খুব বেশি কথা বলেছেন এবং আমরা এটা মনে রেখেছি। সাবধান থাকুন।’’ … গ্লোবাল ভয়েসেস শিভাইটের সাথে কথা বলেছিল। তিনি বলেছেন তার সন্দেহ, কাউকে নির্দিষ্ট না করেই এই হুমকিটি একটি রাজনৈতিক দলের সদস্যরা পাঠিয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময়েও তিনি একই ধরনের হুমকি পাওয়ার কথা বলেন।
শিভাইটের ঘটনাটি বিচ্ছিন্ন একটা কিছু নয়। টোম বালানিয়া এবং ফাতিমা মিম্বায়ারের মতো অন্যান্য সাংবাদিক ও রাজনৈতিক কর্মীদেরও হুমকি ও ভয় দেখানো হয়েছিল।
অনলাইন, ক্ষুদেবার্তা অথবা ফোন কল – মাধ্যম নির্বিশেষে এই হুমকিগুলি মোজাম্বিকবাসীদের তথ্য এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার লঙ্ঘন। উপরন্তু এটি ভয়ের পরিবেশকে ছড়িয়ে দিচ্ছে কারণ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক কর্মীরা শারীরিক ক্ষতির আশঙ্কা ছাড়া আর জনসাধারণকে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য সরবরাহ করতে পারবে না।
আরও পড়ুন: Mozambican journalists and activists targeted with threats in election year (নির্বাচনী বছরে মোজাম্বিকের সাংবাদিক এবং নেতাকর্মীরা হুমকির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে)
লিখেছেন Nwachukwu Egbunike অনুবাদ করেছেন আরিফ ইননাস · · মূল লেখাটি দেখুন [en] · টি মন্তব্য (0)
সাহায্য করুন · এই লেখাটি ছড়িয়ে দিন: facebook reddit googleplus
The views expressed in any and all content distributed by Newstex and its re-distributors (collectively, the "Newstex Authoritative Content") are solely those of the respective author(s) and not necessarily the views of Newstex or its re-distributors. Stories from such authors are provided "AS IS," with no warranties, and confer no rights. The material and information provided in Newstex Authoritative Content are for general information only and should not, in any respect, be relied on as professional advice. Newstex Authoritative Content is not "read and approved" before it is posted. Accordingly, neither Newstex nor its re-distributors make any claims, promises or guarantees about the accuracy, completeness, or adequacy of the information contained therein or linked to from such content, nor do they take responsibility for any aspect of such content. The Newstex Authoritative Content shall be construed as author-based content and commentary. Accordingly, no warranties or other guarantees are offered as to the quality of the opinions, commentary or anything else appearing in such Newstex Authoritative Content. Newstex and its re-distributors expressly reserve the right to delete stories at its and their sole discretion.
Copyright Newstex Nov 22, 2019