Content area
প্রযুক্তি ও মানবাধিকারের বিশ্বসংবাদ।
[ Image removed: ]ছবিটি পাবলিক ডোমেনের জন্যে উন্মুক্ত।
অ্যাডভক্স নেট-নাগরিক প্রতিবেদন বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট অধিকারগুলির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা, সমস্যা থেকে উত্তরণ এবং উদীয়মান প্রবণতাগুলির একটি আন্তর্জাতিক আলোকপাত উপস্থাপন করে। এই প্রতিবেদনটিতে ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন সংবাদ ও ঘটনা কাভার করা হয়েছে।
বিবিসির অনুসন্ধানে দেখা গেছে কুয়েত, সৌদি আরব এবং অন্যান্য উপসাগরীয় দেশগুলির লোকজন কালোবাজারে গৃহকর্মী কেনাবেচা করার জন্যে কীভাবে মূলধারার মোবাইল অ্যাপস এবং সামাজিক মিডিয়া পরিষেবাগুলো ব্যবহার করছে। অনুসন্ধানে জড়িত ইনস্টাগ্রাম, গুগল এবং অ্যাপল এর মতো প্রধান প্রধান মঞ্চগুলির উন্নয়নবিধি এবং পরিষেবার শর্তাবলীর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন চিহ্নিত হয়েছে।
উপসাগরীয় গার্হস্থ্য শ্রমিকদের অধিকাংশই আফ্রিকা বা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে আসে এবং তাদের “কাফালা” বা পৃষ্ঠপোষণা ব্যবস্থায় নিয়োগ দেওয়া হয় যেখানে কর্মী নিয়োগকারী ব্যক্তি বা পরিবার তাদের ভিসা এবং আইনী অবস্থানে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ব্যবস্থাটি শ্রমিকদের সাথে অমানবিক আচরণ সক্ষম করে তোলার জন্যে কুখ্যাত। সাম্প্রতিক বছর গুলিতে, শ্রমিকরা তাদের দুর্দশার কথা বলার জন্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেছে। কিন্তু এটা কখনো কখনো তাদের জন্যে তাদের নিয়োগ কর্তা, এমনকি সরকারী কর্মকর্তাদের হাতে আরো শাস্তি বয়ে এনেছে।
বিবিসির দুজন সাংবাদিক গল্পটির প্রতিবেদন করার জন্যে নিজেদের গৃহকর্মী নিয়োগে আগ্রহী জুটি হিসেবে উপস্থাপন করে গোপনে কুয়েতে গিয়েছিলেন। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক এবং অ্যাপল ও গুগলের উভয় অ্যাপ স্টোরেই পাওয়া বিক্রয়ের_জন্যে (4Sale) অ্যাপের মাধ্যমে সাংবাদিকরা জনগণকে প্রকাশ্যে স্থানীয় শ্রমআইন লঙ্ঘন করে গৃহকর্মী কেনা বেচা করতে দেখেন। তারা লিখেছেন, “বিক্রেতাদের প্রায় সবাই মহিলাদের পাসপোর্ট জব্দ করে তাদের কোন কর্মবিরতি ও ফোনে কথা বলার প্রায় কোন সুযোগ না দিয়ে ঘরে আটকে রাখার প্রচারণা চালায়। এই সমস্ত কিছুই কুয়েতী শ্রম আইন এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের মান লঙ্ঘন করে।
প্রযুক্তি মঞ্চগুলির ভূমিকার বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে জাতিসংঘের বিশেষ দূত উর্মিলা ভুলা বিবিসিকে বলেছেন কোম্পানিগুলি “একটি অনলাইন দাস বাজারের প্রচার করছে।” “গুগল, অ্যাপল, ফেসবুক বা অন্য কোনও সংস্থা এধরনের কোন অ্যাপ্লিকেশন পৃষ্ঠপোষণ করে থাকলে তাদের জবাবদিহি করতে হবে,” তিনি বলেছেন।
বিবিসি তাদের অনুসন্ধানগুলি নিয়ে প্রযুক্তি কোম্পানি গুলির কাছে নিয়ে গেলে সবাই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ব্যবহারকারীদের নানা ধরনের পণ্যের বিজ্ঞাপন, বিক্রয় এবং ক্রয়ের সুবিধা দেওয়া ফোরসেল তাদের মঞ্চের গৃহকর্মী বিভাগটি সরিয়ে দিয়েছে। সমস্যাটি দূর হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলেও ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম থেকে #গৃহপরিচারিকা_হস্তান্তর হ্যাশট্যাগটি নিষিদ্ধ করেছে। অ্যাপল এবং গুগল উভয়ই বলেছে তারা তাদের বিধি লঙ্ঘন করে বলে মনে হয় এমন ধরনের কার্যকলাপ নির্মূল করবে (“অবৈধ ক্রিয়াকলাপে সহায়তা বা প্রচার করে এমন অ্যাপ্লিকেশন” নিষিদ্ধ করে গুগল আর অ্যাপল নিষিদ্ধ করে “কোনও ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে ক্ষতিকরভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত” করতে পারে এমন অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে।”) তবে অ্যাপল তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন প্রস্তুতকারীদের দিকে আঙুল তুলে বলেছে যে কোম্পানির পরিষেবার শর্তাবলী মেনে চলা অ্যাপ্লিকেশন প্রস্তুতকারীদের।
বিবিসি ডটকম-এ গল্পটি প্রকাশের পর থেকে কুয়েতের আইনপ্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করতে শুরু করেছে এবং নিবন্ধে উল্লিখিত কমপক্ষে দু'জনকে তদন্তের অধীনে রেখেছে।
তদন্তটি প্রতিদিন কয়েক শত কোটি মানুষের মধ্যে যোগাযোগ এবং বাণিজ্যিক লেনদেন প্রক্রিয়া করতে পারার মতো পরিষেবা এবং কার্যকারিতা সরবরাহকারী বড় বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ওয়েব মঞ্চগুলিতে গভীরভাবে প্রোথিত একটি সমস্যার পৃষ্ঠে আঁচড় দিয়েছে মাত্র। যেমনটি এখানে যেমন দেখানো হয়েছে, এই সংস্থাগুলির অপেক্ষাকৃত সংক্ষিপ্ত ইতিহাসে এই মাত্রায় পরিচালিত কোন কোম্পানি ক্ষতিকর বা এমনকি মানবাধিকার মানদণ্ডের নিয়মতান্ত্রিক লঙ্ঘনের প্রমাণসম্বলিত বিষয়বস্তু ও তৃতীয় পক্ষের পরিষেবাগুলি কার্যকরভাবে ছাঁকতে পারার মতো কোন উপায় খুঁজে পায়নি।
রাশিয়ার ‘সার্বভৌম ইন্টারনেট’ আইন চালু
১ নভেম্বর তারিখ থেকে রাশিয়ার বিতর্কিত “সার্বভৌম ইন্টারনেট” আইন কার্যকর হয়েছে। আইনটি অনুসারে, যদি এবং যখন (অস্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত) “সঙ্কট পরিস্থিতি” ঘোষিত হলে রাশিয়ার ইন্টারনেট (বা কমপক্ষে কয়েকটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে) প্রযুক্তিগতভাবে বৈশ্বিক ইন্টারনেট অবরুদ্ধ রাখা হবে। রাশিয়াকে বিদেশী সাইবার আক্রমণ থেকে করার জন্যে এই পদক্ষেপটি জরুরি বলে সমর্থকরা যুক্তি প্রদর্শন করলেও আইনটি অনলাইন স্বাধীনতার হুমকি বলে মানবাধিকার এবং বাকস্বাধীনতা সুরক্ষা কারীরা যুক্তি করেছে।
আইনটি ইন্টারনেট পরিষেবা সরবরাহকারীদেরকে আগত আন্তর্জাতিক ট্র্যাফিকের পথ রাশিয়াভিত্তিক ইন্টারনেট আদান-প্রদান পয়েন্টগুলোর (আইএক্সপি) ভেতর দিয়ে নিয়ে যেতে বাধ্য করবে, যাতে একটি সঙ্কটজনক পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয়ভাবে ইন্টারনেট পরিচালনা করা যায়। এর জন্যে পরিষেবা সরবরাহকারীদেরকেও এমন বিশেষ যন্ত্রপাতি চালু করতে হবে যা রাষ্ট্রীয় যোগাযোগ পর্যবেক্ষক সংস্থা রোস্কোমনাজোরকে অনাকাঙ্ক্ষিত ইন্টারনেট ট্র্যাফিক আটকাতে সহায়তা করবে। এগুলি একটি কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ সুবিধায় ডেটা প্রেরণ করবে যা নির্দিষ্ট আইপি ঠিকানাগুলিকে অবরোধ করার চেয়ে অনেক কার্যকর বলে বিবেচিত একটি পদ্ধতি গভীর প্যাকেট পরিদর্শন ব্যবহার করে বাস্তব সময়ে এই জাতীয় ট্র্যাফিক পরীক্ষা করতে পারবে। খসড়া এই আইনে ডোমেন নাম ব্যবস্থা (ডিএনএস) বা ইন্টারনেটের ফোনবুকের একটি ঘরোয়া সংস্করণ তৈরি করারও আহ্বান জানানো হয়েছে যাতে ইন্টারনেট করে দেওয়ার পর রুশ পরিষেবা সরবরাহকারীরা বিদেশী ডিএনএস সার্ভারের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম না হয়।
২৭ সেপ্টেম্বর তারিখে রোস্কোমনাজোর স্থানীয় কিছুটা অস্থিরতার কারণে দক্ষিণ উরাল অঞ্চলে ব্যবস্থাগুলি পরীক্ষা চালু করার কথা ঘোষণা করেছিল। ফলাফলগুলি প্রকাশ করা হয়নি।
আমাদের মতো গুপ্তচর? টুইটারের প্রাক্তন কর্মীরা সৌদি সরকারের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তি করছিল
মার্কিন বিচার বিভাগ সৌদি আরব সরকারের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে দু’জন প্রাক্তন টুইটার কর্মীকে অভিযুক্ত করেছে। ৬ নভেম্বর তারিখে প্রকাশিত ফাইলগুলি ইঙ্গিত দেয় যে ব্যক্তিদ্বয় সৌদি সরকার সমালোচক সক্রিয়ভাবে টুইটার ব্যবহারকারীদের সম্পর্কে টুইটারের অনুমোদন ছাড়াই ব্যক্তিগত তথ্য এবং অন্যান্য তথ্য নেওয়ার পর সেই তথ্যগুলি টুইটারের অভ্যন্তরীণ নিয়ম এবং মার্কিন আইন উভয় লঙ্ঘন করে সৌদি কর্তৃপক্ষের সাথে ভাগাভাগি করেছে।
প্রাক্তন কর্মচারীদের মধ্যে একজন আলী আলজাবারাহ একজন বিশিষ্ট টুইটার ব্যবহারকারী এবং নিহত সৌদি সাংবাদিক জামাল খাশোগির ঘনিষ্ট সৌদি রাজনৈতিক কর্মী ওমর আব্দুলাজিজসহ প্রায় ৬,০০০ অ্যাকাউন্টের গোপনীয় ব্যক্তিগত ডেটা দেখেছেন। আব্দুলাজিজ “বাদীর গোপনীয়তার উপর হামলা চালিয়ে তাকে, তার পরিবারের সদস্য, বন্ধুবান্ধব এবং রাজনৈতিক সহযোগীদের কারাগার, নির্যাতন, এমনকি মৃত্যুর হুমকির সম্মুখীন করেছে” বলে টুইটার এবং সৌদি সরকারের পক্ষে কাজ করা মার্কিন ভিত্তিক পরামর্শক সংস্থা ম্যাকিঞ্জির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
আবদুলাজিজ এবং খাশোগি অনলাইন এবং অনলাইনের বাইরের উভয় ধরনের দমন-পীড়নের পাশাপাশি সরকারী অভিযানের বৈশিষ্ট্য বহনকারী সমন্বিত হয়রানি প্রচারণার সম্মুখীন হওয়া বহু সৌদি রাজনৈতিক কর্মী এবং সাংবাদিকদের মধ্যে মাত্র দু’জন।
ইরাকে বিক্ষোভ অব্যাহত থাকায় আবার ইন্টারনেট বন্ধ
অক্টোবর মাসের প্রথম থেকেই ইরাকে সরকারী দুর্নীতির নিন্দা ও জনসেবাগুলি ঢেলে সাজানোর দাবিতে প্রকাশ্য বিক্ষোভ চলছে। সেই মাসে কর্তৃপক্ষ সন্ধ্যার সময় প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দিয়ে একটি “ইন্টারনেট সান্ধ্য আইন” চাপিয়ে দেয়। ৪ নভেম্বর তারিখে ইন্টারনেট সেন্সর পরিমাপের একটি গোষ্ঠী নেট_অবরোধ এর হিসেবে ইরাকিরা দেশের বেশিরভাগ অংশকে প্রভাবিত করা ৪১ ঘণ্টার একটি বিশাল ইন্টারনেট বন্ধ প্রত্যক্ষ করেছিল। বাগদাদে বিক্ষোভকারী এবং “অজ্ঞাত পরিচয় হামলাকারীদের” মধ্যে সহিংস সংঘর্ষে কমপক্ষে ছয় জন নিহত হওয়ার অব্যবহিত পরই এই “বন্ধ” ঘটেছিল বলে রয়টার্স জানিয়েছে।
বিক্ষোভের সময় পাকিস্তানে আঞ্চলিক মোবাইল ইন্টারনেট বিভ্রাট পরিলক্ষিত
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সরকারের বিরোধী রক্ষণশীল রাজনৈতিক দলগুলির একাধিক মিছিল চলাকালীন ২২ অক্টোবর তারিখে ইসলামাবাদ ও লাহোরের কিছু অংশে মোবাইল ডেটা নেটওয়ার্কগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সাংবাদিকরা সন্দেহ করছেন যে এই দলগুলিকে তাদের পদযাত্রার সরাসরি প্রচার বন্ধ করার উদ্দেশ্যেই এই বিঘ্নের ঘটনাটি ঘটানো হয়েছিল। কিন্তু সরকার এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোন প্রকাশ্য বিবৃতি প্রকাশ করেনি।
ইসলামাবাদ-ভিত্তিক একটি বেসরকারী সংস্থা গণতন্ত্রের_জন্যে_মিডিয়া_দরকার উল্লেখ করেছে যে ২০১৮ সালে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট নির্বিচারে সরকার-নির্দেশিত নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখা অবৈধ বলে রায় দিয়েছিল। তবে সরকার এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এই মামলার আপিলের ওপর আবার শুনানি না হোয়া পর্যন্ত একটি অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ পেয়েছে।
মত প্রকাশের জন্যে হামলার নিন্দা করেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় সক্রিয় কর্মীরা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং ডিজিটাল অধিকার সংস্থাগুলির একদল নেতাকর্মী এই অঞ্চলে অনলাইনে কথা বলার উপর সরকারের নিপীড়নের মাত্রা বাড়ানোর নিন্দা জানাতে জড়ো হয়েছিল। কারাগারে বন্দী ভিয়েতনামের ব্লগার ঙ্গুয়েন ভ্যান হোয়া ও লে দিন লুঙ এবং মায়ানমারের ডিজিটাল চলচ্চিত্র নির্মাতা মিন তিন কো কো গাইকে প্রতি ইঙ্গিত করে এই গোষ্ঠীটি তাদের “ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদী অঞ্চলের” বিপদকে তুলে ধরেছে।
তারা একটি বিবৃতিতে বলেছে, “আমরা ব্লগার, প্রতিবাদকারী, মানবাধিকার সুরক্ষাকারী, সাংবাদিক এবং নিত্যদিনের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের তাদের অনলাইন জায়গাগুলির বৈধ ব্যবহারের জন্যে হয়রানি, হুমকি, মারধর, বিচার ও কারাবন্দীর সাক্ষী রয়েছি।” বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছে প্রগতিশীল যোগাযোগের সমিতি, চুক্তিবদ্ধ_মিডিয়া, থাই নেট-নাগরিক নেটওয়ার্ক এবং ভিয়েত তান।
নতুন গবেষণা
Freedom on the Net 2019: The Crisis of Social Media (নেটে স্বাধীনতা ২০১৯: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সংকট) – মুক্তি ভবন
Report on digital welfare and human rights (ডিজিটাল কল্যাণ ও মানবাধিকার সম্পর্কিত প্রতিবেদন) – চরম দারিদ্র্য ও মানবাধিকার সম্পর্কিত জাতিসংঘের বিশেষ দূত ফিলিপ অ্যালস্টন
On the blocking of pro-choice websites: Women on Waves and Women on Web (গর্ভপাতের আইনী অধিকার দাবির বিভিন্ন ওয়েবসাইট অবরোধ প্রসঙ্গে: তরঙ্গ বিক্ষুব্ধ নারী এবং ওয়েবে নারী) – সংকেতায়নের অধিকার, নেটওয়ার্কে হস্তক্ষেপের উন্মুক্ত পর্যবেক্ষণ, তরঙ্গ বিক্ষুব্ধ নারী এবং ওয়েবে নারী
নেটনাগরিক প্রতিবেদনের গ্রাহক হোন
আফেফ আব্রুজি, এলেরি রবার্ট বিডল, ম্যাক্সিম এডওয়ার্ডস, লীলা নেচাওয়াতি এবং তায়সা সাঞ্জেরলা এই প্রতিবেদনে অবদান রেখেছেন।
লিখেছেন Ellery Roberts Biddle, Netizen Report Team অনুবাদ করেছেন আরিফ ইননাস · · মূল লেখাটি দেখুন [en] · টি মন্তব্য (0)
সাহায্য করুন · এই লেখাটি ছড়িয়ে দিন: facebook reddit googleplus
The views expressed in any and all content distributed by Newstex and its re-distributors (collectively, the "Newstex Authoritative Content") are solely those of the respective author(s) and not necessarily the views of Newstex or its re-distributors. Stories from such authors are provided "AS IS," with no warranties, and confer no rights. The material and information provided in Newstex Authoritative Content are for general information only and should not, in any respect, be relied on as professional advice. Newstex Authoritative Content is not "read and approved" before it is posted. Accordingly, neither Newstex nor its re-distributors make any claims, promises or guarantees about the accuracy, completeness, or adequacy of the information contained therein or linked to from such content, nor do they take responsibility for any aspect of such content. The Newstex Authoritative Content shall be construed as author-based content and commentary. Accordingly, no warranties or other guarantees are offered as to the quality of the opinions, commentary or anything else appearing in such Newstex Authoritative Content. Newstex and its re-distributors expressly reserve the right to delete stories at its and their sole discretion.
Copyright Newstex Nov 22, 2019